বাঙালি মানেই ভোজনরসিক। যে কোনো উৎসবে খাওয়া দাওয়া বড় অনুসঙ্গ। আর যখন ফলের সময়, তখন পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ। সেই আমেজ আর স্পর্শ করেছে ইউডার যোগাযোগ ও গণমাধ্যম বিভাগেও।
আজ রবিবার ঢাকার ধানমন্ডির শংকর প্লাজায় বিভাগের মিলনায়তন এদিন যেন ফলের সুবাসে ম ম করছিল। কমিউনিকেশন অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ (সিএমএস) বিভাগের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে হয়ে গেল এক অন্যরকম দিন; ফল উৎসব। শুধু ফলের উৎসব নয়, ছিলো বন্ধনের উৎসব, আনন্দের উৎসব, স্মৃতির উৎসব।
বিভাগীয় ক্যাম্পাসটিকে যেন রঙে, হাসিতে আর সৃজনশীলতায় সাজিয়ে তুলেছিল শিক্ষার্থীরা। একেকটি টেবিলে ছিল একেক রকম দেশীয় ফল আম, কাঁঠাল, আনারস, পেয়ারা, গাব, লটকন… যেন বাংলার মাঠ-ঘাট ছুঁয়ে আসা মাটির ঘ্রাণ নিয়ে হাজির হয়েছিল এই শহুরে প্রাঙ্গণে।
উৎসবে উপস্থিত ছিলেন বিভাগের চেয়ারম্যান এম মাহবুব আলম, সিনিয়র লেকচারার ইসমাইল হোসেন ও মাহাদী হাসান, ইউডা সিএমএস অ্যালমনাই অ্যাসোসিয়েশেন (ইউকার) সাধারণ সম্পাদক কুশল ইয়াসির এবং দপ্তর সম্পাদক দীন ইসলাম চিশতি। উপস্থিত ছিলেন নতুন দৈনিক বাংলার কণ্ঠের সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবলু।
আয়োজনে শুধু ফল নয়, ছিল সুরের মাধুর্যও। দেশের অন্যতম সেরা তরুণ বেহালাবাদক সুজন দেওয়ান তার সুরের জাদুতে মুগ্ধ করেছেন সবাইকে।
উৎসবে বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা ছাড়াও হাজির হয়েছিলেন অনেক সাবেক শিক্ষার্থীরাও। একে অন্যকে দেখে জড়িয়ে ধরা, পুরনো গল্প, হালকা চিৎকার, সব মিলিয়ে যেন ফিরে আসা সেই চিরচেনা ক্লাসরুম-করিডরের দিনগুলো


